ঈদের ছুটিতে ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে ঘরমুখো মানুষের চাপ বেড়েছে। তবে, যানবাহনের সংখ্যা বেশি থাকলেও কোথাও কোনো যানজট নেই।
হাইওয়ে পুলিশ ও র্যাব যাত্রীদের নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন যাত্রা নিশ্চিত করতে তৎপর রয়েছে। মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে চেকপয়েন্ট বসিয়ে তল্লাশি চালানো হচ্ছে।
নারায়ণগঞ্জ হাইওয়ে পুলিশের পরিদর্শক কাজী ওয়াহেদ মোর্শেদ জানান,
“শুক্রবার (২৮ মার্চ) ছুটির দিনে মহাসড়কে কোনো যানজট নেই। গাড়ির চাপ কিছুটা বেশি থাকলেও মানুষ নির্বিঘ্নে বাড়ি ফিরছে।”
তিনি আরও বলেন,
“যাত্রীদের নিরাপদ ও যানজটমুক্ত যাত্রা নিশ্চিত করতে জেলা ও হাইওয়ে পুলিশের একাধিক টিম কাজ করছে। আশা করছি, ঈদের আগের দিন পর্যন্ত মহাসড়ক যানজটমুক্ত থাকবে।”
দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের জন্য পদ্মা সেতু স্বস্তির ঈদযাত্রার প্রতীক হয়ে উঠেছে।
মাওয়া প্রান্তে গিয়ে দেখা গেছে, ভোর থেকে যানবাহনের চাপ বাড়লেও যানজট নেই।
যাত্রীরা স্বাচ্ছন্দ্যে পদ্মা সেতু পার হতে পারছেন।
তবে, গণপরিবহণ ও যাত্রীবাহী বাসে বাড়তি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। পদ্মা সেতু পারাপারে ২০০ টাকা অতিরিক্ত নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
ঈদের ছুটিতে রাজধানী থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক হয়ে পূর্বাঞ্চলের ১৮ জেলার মানুষ বাড়ি ফিরছেন।
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নজরদারি ও উদ্যোগের ফলে এবারের ঈদযাত্রা অনেকটাই স্বস্তিদায়ক হচ্ছে বলে মনে করছেন যাত্রীরা।
মন্তব্য করুন