স্পোর্টস ডেস্ক 

ওপাশে তাওহীদ হৃদয় হাঁসফাঁস করছিলেন। তবে নাজমুল হোসেন শান্ত অন্যপাশে ছিলেন মারমুখি মেজাজে। তবে দুবার সুযোগও দিয়েছিলেন। ‘জীবন’ পেয়েছিলেন দুই দফাতেই। তবে এরপরও ফিফটি করা হলো না তার। ফিরলেন তার আগেই।
৪৩তম ওভারে তিনি সবশেষ ‘জীবন’টা পেয়েছিলেন। রস্টন চেসের বলে লং অফে বল তুলে দিয়েছিলেন আকাশে। গুদাকেশ মোতি বলটা হাতে নিয়েওছিলেন, তবে মাটিতে পড়ে যেতেই বলটাও পড়ে যায় হাত থেকে।
তার এক ওভার আগে এথানেজের বলে বাউন্ডারি লাইনে ক্যাচ তুলে দিয়েছিলেন। লং অফ থেকে দৌড়ে গিয়ে আকিল হোসেইন দারুণ এক ক্যাচ নিয়েই নিয়েছিলেন। তবে এরপর ফলো থ্রুটা থামাতে পারেননি। চলে যান বাউন্ডারির বাইরে। আউট হতে হতে ছক্কাই পেয়ে যান শান্ত।
৫৫ বলে ৪৪ রান করা শান্তকে মনে হচ্ছিল ফিফটিটা পেয়েই যাবেন। তবে ঠিক তখন আলিক এথানেজের অবিশ্বাস্য এক ক্যাচে বিদায় নিতে হয় তাকে। তার ডেলিভারিতে বল আকাশে তুলে দিয়েছিলেন শান্ত। সেখান থেকে পেছনে দৌড়ে এথানেজ দারুণ এক ডাইভে অবিশ্বাস্য ক্যাচ নেন উইন্ডিজ স্পিনার। বাংলাদেশ খুইয়ে বসে তাদের চতুর্থ উইকেট।
মন্তব্য করুন